স্পাইনাল মাসকুলার অ্যাট্রোফি (এসএমএ) জিনগত রোগ। এ রোগে শিশুদের পেশি দুর্বল ও শক্ত হয়ে যায়। ফলে সামান্য নড়াচড়াতেও অসুবিধা হয়। মস্তিষ্ক, শিরা ও মেরুদণ্ডের কোষ ক্ষয় হতে থাকে। মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে পেশিতে কাজের সংকেত পাঠানো বন্ধ করে দেয়। যত দিন যায় সমস্যা তত বাড়তে থাকে। রোগাক্রান্ত শিশুদের আয়ুষ্কাল ১২ থেকে ১৬ বছর হয়ে থাকে। এ সময়ের মধ্যে শ্বাসতন্ত্রের ইনফেকশন ও জটিলতার জন্য মৃত্যুবরণ করে। তবে আশার দিক হলো বিরল এই রোগের চিকিৎসার যাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে।
মঙ্গলবার ( ১৪ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল বাংলাদেশে মেরুদণ্ডের পেশির অ্যাট্রোফির চিকিৎসার সুবিধা শীর্ষক একটি বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামে এই তথ্য জানানো হয়। এতে নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, নিউরোসায়েন্সের ইতিহাসে বাংলাদেশের জন্য ঐতিহাসিক দিন। কারণ বিরল এই চিকিৎসা বাংলাদেশে হচ্ছে, এটা আমাদের জন্য খুবই আনন্দের। যদিও এই চিকিৎসা খুবই ব্যয়বহুল। আমার অনুরোধ, বাংলাদেশের রোগীদের জন্য ওষুধের মূল্যের দিকটা যেন বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ১৬০ জন রোগী এ বিরল জেনিটিক রোগে আক্রান্তের তথ্য পাওয়া যায়। এতে রোগীর পেশি দুর্বল ও ছোট হয়ে যায়। ফলে হামাগুড়ি দিতে বা মাথা নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ বিঘ্নিত হয়। এতদিন পর্যন্ত দেশে এ রোগের চিকিৎসার তেমন সুযোগ ছিল না। এদিকে বিরল এই রোগের চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধি করতে ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ নিয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোশ বাংলাদেশ এবং রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস। তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও চিকিৎসায় সহায়তা করবে উল্লিখিত তিন প্রতিষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে এনআইএনএস পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী এবং রোশ বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার মার্ক হিব তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করেন। রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চেয়ারম্যান বলেন, রোশ শুধু ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি নয়, এটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানও। তারা বিশ্বব্যাপী সুনামের সঙ্গে কাজ করছে। এসএমএ রোগের ওষুধ সহজলভ্য করতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
মঙ্গলবার ( ১৪ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল বাংলাদেশে মেরুদণ্ডের পেশির অ্যাট্রোফির চিকিৎসার সুবিধা শীর্ষক একটি বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামে এই তথ্য জানানো হয়। এতে নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, নিউরোসায়েন্সের ইতিহাসে বাংলাদেশের জন্য ঐতিহাসিক দিন। কারণ বিরল এই চিকিৎসা বাংলাদেশে হচ্ছে, এটা আমাদের জন্য খুবই আনন্দের। যদিও এই চিকিৎসা খুবই ব্যয়বহুল। আমার অনুরোধ, বাংলাদেশের রোগীদের জন্য ওষুধের মূল্যের দিকটা যেন বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ১৬০ জন রোগী এ বিরল জেনিটিক রোগে আক্রান্তের তথ্য পাওয়া যায়। এতে রোগীর পেশি দুর্বল ও ছোট হয়ে যায়। ফলে হামাগুড়ি দিতে বা মাথা নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ বিঘ্নিত হয়। এতদিন পর্যন্ত দেশে এ রোগের চিকিৎসার তেমন সুযোগ ছিল না। এদিকে বিরল এই রোগের চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধি করতে ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ নিয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোশ বাংলাদেশ এবং রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস। তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও চিকিৎসায় সহায়তা করবে উল্লিখিত তিন প্রতিষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে এনআইএনএস পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী এবং রোশ বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার মার্ক হিব তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করেন। রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চেয়ারম্যান বলেন, রোশ শুধু ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি নয়, এটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানও। তারা বিশ্বব্যাপী সুনামের সঙ্গে কাজ করছে। এসএমএ রোগের ওষুধ সহজলভ্য করতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
স্পাইনাল মাসকুলার অ্যাট্রোফি (এসএমএ) জিনগত রোগ। এ রোগে শিশুদের পেশি দুর্বল ও শক্ত হয়ে যায়। ফলে সামান্য নড়াচড়াতেও অসুবিধা হয়। মস্তিষ্ক, শিরা ও মেরুদণ্ডের কোষ ক্ষয় হতে থাকে। মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে পেশিতে কাজের সংকেত পাঠানো বন্ধ করে দেয়। যত দিন যায় সমস্যা তত বাড়তে থাকে। রোগাক্রান্ত শিশুদের আয়ুষ্কাল ১২ থেকে ১৬ বছর হয়ে থাকে। এ সময়ের মধ্যে শ্বাসতন্ত্রের ইনফেকশন ও জটিলতার জন্য মৃত্যুবরণ করে। তবে আশার দিক হলো বিরল এই রোগের চিকিৎসার যাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে।
মঙ্গলবার ( ১৪ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল বাংলাদেশে মেরুদণ্ডের পেশির অ্যাট্রোফির চিকিৎসার সুবিধা শীর্ষক একটি বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামে এই তথ্য জানানো হয়। এতে নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, নিউরোসায়েন্সের ইতিহাসে বাংলাদেশের জন্য ঐতিহাসিক দিন। কারণ বিরল এই চিকিৎসা বাংলাদেশে হচ্ছে, এটা আমাদের জন্য খুবই আনন্দের। যদিও এই চিকিৎসা খুবই ব্যয়বহুল। আমার অনুরোধ, বাংলাদেশের রোগীদের জন্য ওষুধের মূল্যের দিকটা যেন বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ১৬০ জন রোগী এ বিরল জেনিটিক রোগে আক্রান্তের তথ্য পাওয়া যায়। এতে রোগীর পেশি দুর্বল ও ছোট হয়ে যায়। ফলে হামাগুড়ি দিতে বা মাথা নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ বিঘ্নিত হয়। এতদিন পর্যন্ত দেশে এ রোগের চিকিৎসার তেমন সুযোগ ছিল না। এদিকে বিরল এই রোগের চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধি করতে ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ নিয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোশ বাংলাদেশ এবং রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস। তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও চিকিৎসায় সহায়তা করবে উল্লিখিত তিন প্রতিষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে এনআইএনএস পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী এবং রোশ বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার মার্ক হিব তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করেন। রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চেয়ারম্যান বলেন, রোশ শুধু ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি নয়, এটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানও। তারা বিশ্বব্যাপী সুনামের সঙ্গে কাজ করছে। এসএমএ রোগের ওষুধ সহজলভ্য করতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
ইব্রাহিম শরীফ মুন্না
Email: [email protected]
© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || SongbadSomoy.com